Discover postsExplore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
আছসালামু আ'লাইকুম
একটি হারানো সুন্নাহ।
পাঠকালভেদে তাকবীর প্রধানত দুই প্রকার। মুতলাক ও মুকায়্যিদ। মুতলাক তাকবীর জিলহজ্জ মাসের প্রথম দিন থেকে আইয়ামে তাশরীক শেষ হওয়া পর্যন্ত যেকোনো সময় পাঠ করা যায়। পুরুষরা উচ্চস্বরে পাঠ করবেন, নারীরা নিজেকে শুনিয়ে। মুকায়্যিদ তাকবীর আরাফার দিন বা ৯ জিলহজ্জের ফজর বাদ থেকে ১৩ই জিলহজ্জের আসর পর্যন্ত প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর পাঠ করতে হবে। এটা নারীপুরুষ, মুক্তাদী-মুনফারিদ সবার জন্য বাধ্যতামূলক।
আল্লাহু আকবার,আল্লাহু আকবার,আল্লাহু আকবার,লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু,ওয়াল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হা'মদ।
আমরা মুকায়্যিদ তাকবীরের ওপর আমল করি মোটামুটি। তবে মুতলাক তাকবীর যে আছে, এটা অনেকেই জানিই না। অথচ সাহাবারা মুতলাক তাকবীর প্রাণভরে উচ্চস্বরে পাঠ করতেন। তাকবীরের প্রতিধ্বনিতে প্রকম্পিত হয়ে উঠত চারদিক। এক অন্যরকম উপলক্ষ তৈরি হত।
উমর রাদিআল্লাহু আনহু ঘরে বসে জোরেশোরে তাকবীর পাঠ করতেন। সেই আওয়াজ মসজিদে পৌঁছুলে অপেক্ষারত মুসল্লীরাও সমবেত কণ্ঠে তাকবীর দিতেন। তাঁদের আওয়াজ শুনে পথচারীরাও তাকবীর দেওয়া শুরু করতেন। পথচারীদের তাকবীর শুনে বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতারাও তাকবীর ধ্বনি তুলতেন। তাকবীরে-তাকবীরে কেঁপে উঠত জমিন। মধুময় তাকবীর তরঙ্গে মেতে উঠতেন নারীপুরুষ সবাই।
উমর রাদিআল্লাহু হাঁটতে, বসতে, শুইতে, বৈঠকে উচ্চস্বরে তাকবীর পাঠ করতেন। তাঁর তাকবীর পাঠ শুনে অন্যান্যরাও কণ্ঠ মেলাতেন। সব কণ্ঠের জোরে সৃষ্টি হত অনাবিল সুখময় মুহূর্ত।
ইবনে উমর এবং আবু হুরাইরা রাদিআল্লাহু আনহুমা মিলে রাস্তা ধরে হাঁটতেন আর তাকবীর ধ্বনি তুলতেন। তাকবীর দিতে দিতে বাজার পর্যন্ত চলে যেতেন। তাঁদের তাকবীর শুনে বাজারের সবাই তাকবীর পাঠ করতেন।
(আইয়ামুল ফাদিলাহ: আশারু যিল হাজ্জাহ, পৃ: ৭-৮)
এই হারানো সুন্নাহ ফিরিয়ে আনা উচিত। দুইজন রিকশায় করে কোথাও যাচ্ছেন! একসাথে তাকবীর দিন। মানুষ শুনুক, বুঝুক, ভাবুক। মুনাফিক-ঈমানহীনদের গায়ে আগুন জ্বলুক। দিয়াশলাই কাঠি ঘষেই শুধু আগুন জ্বলানো হয় না; তাকবীর দিয়েও জ্বালানো যায়।
চার বন্ধু কোথাও ঘুরতে বের হলেন। উচ্চস্বরে অর্থহীন কথা না বলে মাঝেমধ্যে তাকবীর আওয়াজ তুলুন। একটা আবহ সৃষ্টি করুন।
মসজিদে যাচ্ছেন? সারাজীবন তো চুপিচুপিই গেলেন। এবার একটু মুখ খুলুন। গলা ছেড়ে তাকবীর পাঠ করুন। মসজিদের আঙিনায় তাকবীর দিতে সঙ্কোচবোধ কেন করবেন?
তাকবীর ধ্বনি মুমিনের ঘুমন্ত রক্তকে হেঁচকা টান দিয়ে জাগিয়ে দেয়। যাদের অন্তরে রয়েছে বক্রতা তাদের বুকে দেয় অন্তহীন অনল। তাকবীর বাতাসে মিশে মুমিনের জন্য তৈরি করে স্ট্যামিনা, দিকভ্রান্তদের জন্য সরবরাহ করে বিষ। সুতরাং চুপ না থেকে তাকবীর দিন। হারিয়ে যাওয়া সুন্নাহ আবার ফিরিয়ে আনুন। প্রাণবন্ত হোন।
গরিব কেন সারাজীবন গরিব থাকে?
আয় সাধারণত তিন ধরনের হয়:
১. একটিভ ইনকাম
২. প্যাসিভ ইনকাম
৩. পোর্টফোলিও ইনকাম
১. একটিভ ইনকাম: একটিভ ইনকাম মানে হচ্ছে এমন আয় যা আপনি সরাসরি পরিশ্রম এবং সময় দিয়ে উপার্জন করেন। যেমন: চাকরি, ব্যবসা অথবা এমন কোনো কাজ যা আপনি যতটুকু সময় দেবেন, ততটুকু আয় করবেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি একটি দোকান চালান, তবে আপনি যতক্ষণ দোকান চালাবেন, ততক্ষণ আয় হবে। কিন্তু যদি আপনি দোকানে না যান, তাহলে আয় হবে না।
এই ধরনের আয় বেশিরভাগ মানুষের কাছে সহজ এবং দ্রুত মনে হয়। এটি সাধারণত সবার কাছে পরিচিত একটি মাধ্যম, এবং বেশিরভাগ মানুষ একটিভ ইনকামের দিকে ছুটে চলে। উদাহরণস্বরূপ, চাকরি করে মাস শেষে বেতন নেওয়া, কিংবা ছোটখাটো ব্যবসা করা। কিন্তু এই ধরনের আয় হয় সীমিত, কারণ আপনি যতটুকু পরিশ্রম করবেন, ততটুকু আয় হবে। আর একজন মানুষ প্রতিদিন সর্বোচ্চ ১০-১২ ঘণ্টা পরিশ্রম করতে পারে, এর বেশি নয়।
যত বড় ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা অভিনেতা হোন না কেন, একটিভ ইনকামে আপনি এক সময় আপনি সেই সীমার মধ্যে আটকে পড়বেন। তাই, একটিভ ইনকাম দীর্ঘমেয়াদী ধন-সম্পদ গড়ার জন্য যথেষ্ট নয়।
২. প্যাসিভ ইনকাম: প্যাসিভ ইনকাম হচ্ছে এমন আয় যা আপনি কাজ না করেও উপার্জন করতে পারেন। অর্থাৎ, আপনি ঘুমাচ্ছেন, বা অন্য কোনো কাজ করছেন, তবুও আপনার আয় চলতে থাকে। যারা প্যাসিভ ইনকাম তৈরি করেন, তারা অনেক সময় ধনী হয়ে ওঠেন। কারণ, প্যাসিভ ইনকামের একটা বড় সুবিধা হলো, এটি সময়ের সাথে বৃদ্ধি পায় এবং কখনো থেমে যায় না।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আপনি যদি একটি বাড়ি ভাড়া দেন, তবে আপনি প্রতি মাসে ভাড়া পাবেন, আর আপনাকে বাড়ির দিকে কোনো বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে না। এছাড়া বই লেখা, ইউটিউব চ্যানেল চালানো, ওয়েবসাইট তৈরি করে আয় করা, ফেসবুক পেজ বা ইনস্টাগ্রাম থেকে আয়, আপনি যদি বিশেষ কোনো কাজে দক্ষ হন সে বিষয়ে অনলাইন প্রশিক্ষণ কোর্স তৈরি, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, সিপিএ (Cost Per Action) এই সবই প্যাসিভ ইনকামের উদাহরণ।
প্যাসিভ ইনকাম শুরু করা সহজ নয়, কারণ এর জন্য প্রথমে কিছু সময় এবং পরিশ্রম দিতে হয়। আপনি যদি ইউটিউব চ্যানেল শুরু করেন, তবে প্রথম কয়েক মাস হয়তো আপনি আয় পাবেন না, কিন্তু একসময় যখন আপনার ভিডিওগুলো জনপ্রিয় হবে, তখন আয় আসতে থাকবে। অনেক সময়, এই ধরনের ইনকাম শুরু করতে কিছু পুঁজি এবং পরিকল্পনা প্রয়োজন।
এ কারণে অধিকাংশ মানুষ প্যাসিভ ইনকাম এর প্রতি আগ্রহী নয়, এবং তারা একটিভ ইনকামে আটকে থাকে। তবে যাদের প্যাসিভ ইনকাম থাকে, তারা কখনো অর্থ কষ্টে পড়েন না, কারণ তাদের আয় কখনো বন্ধ হয় না। তাই, যদি আপনি জীবনে সফল হতে চান, তবে একটিভ ইনকাম থেকে কিছু টাকা বাঁচিয়ে প্যাসিভ ইনকামের উৎস তৈরি করুন।
৩. পোর্টফোলিও ইনকাম: পোর্টফোলিও ইনকাম হলো সেই আয় যা মূলত ইনভেস্টমেন্টের মাধ্যমে আসে। যাদের টাকা আছে, তারা যদি সেই টাকা বিভিন্ন জায়গায় বিনিয়োগ করে আয় করেন, তখন সেখান থেকে বড় অংকের আয় আসে। এই ধরনের ইনকামের জন্য তাদেরকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয় না।
উদাহরণস্বরূপ, আপনি শেয়ার বাজারে বা মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে পারেন। এছাড়া, আপনি যদি কোনো ব্যবসায়িক উদ্যোগে বিনিয়োগ করেন, তবে সেই ব্যবসা থেকে আয় পাবেন, যদিও আপনার কোনও সরাসরি অংশগ্রহণের প্রয়োজন নেই।
ধনী মানুষ সাধারণত এই ধরনের ইনভেস্টমেন্টে অর্থ রাখেন। কারণ, ব্যাংকে টাকা রাখলে, আসল অর্থের মূল্য দিন দিন কমে যায়। অর্থাৎ, সময়ের সাথে সাথে আপনার টাকা ক্ষয় হতে থাকে। তবে, যদি আপনি সেই টাকা স্টক মার্কেট, রিয়েল এস্টেট, ক্রিপটো (Crypto) মার্কেট, মিউচুয়াল ফান্ডে বা কোনো ভালো ব্যবসায়িক উদ্যোগে বিনিয়োগ করেন, তবে আপনার টাকা বৃদ্ধি পাবে এবং আপনি ধনী হতে পারবেন।
যারা পোর্টফোলিও ইনকামে আগ্রহী নয়, তারা হয়তো জানেন না যে বিনিয়োগের মাধ্যমে কীভাবে সম্পদ হাজার গুণ বৃদ্ধি করা যায়।
২০-৮০ সিস্টেমে আটকে যাচ্ছেন না তো?
আপনার যদি প্যাসিভ ইনকাম কিংবা পোর্টফোলিও ইনকামের প্রতি আগ্রহ না থাকে, তাহলে আপনি হয়তো ২০-৮০ সিস্টেমে আটকে যাবেন। এই সিস্টেম অনুযায়ী, ২০% মানুষ সবসময় ধনী হয় এবং ৮০% মানুষ সারাজীবন গরীব থাকে। এই ২০% মানুষ পৃথিবীর মোট সম্পদের সিংহভাগ অংশের মালিক হয়।
এই কারণে, আপনি যে প্রফেশনেই থাকেন না কেন, চেষ্টা করুন প্যাসিভ ইনকাম শুরু করতে। আপনি যদি শুধুমাত্র একটিভ ইনকামে আটকে থাকেন, তবে আপনার আয় একসময় সীমাবদ্ধ হয়ে যাবে। আর প্যাসিভ ইনকাম অথবা পোর্টফোলিও ইনকাম না থাকলে, আপনি সেই ৮০% মানুষের মধ্যে পড়ে যাবেন, যারা সারাজীবন অর্থ কষ্টে ভুগবে।
তাই, আজ থেকেই আপনার আয় বাড়ানোর পরিকল্পনা করুন এবং একটিভ ইনকাম থেকে কিছু টাকা বাঁচিয়ে প্যাসিভ ইনকাম অথবা পোর্টফোলিও ইনকাম তৈরি করুন। এতে আপনার ভবিষ্যত সুরক্ষিত হবে এবং আপনি ধনী হতে পারবেন। জীবনে সফল হতে এবং ধনী হতে হলে, একটিভ ইনকাম ছাড়াও প্যাসিভ ইনকাম এবং পোর্টফোলিও ইনকামের প্রতি মনোযোগ দিন।
ভয়ানক এক মানসিক চর্টার, আপনি এর শিকার ননতো?
গ্যাস লাইটিং শব্দটা একটা ফিল্মের নাম গ্যাস লাইট থেকে এসেছে । এই সিনেমায় একজন স্বামী কিংবা স্ত্রীর সম্পর্কের ব্যাপারে দেখানো হয়েছে । স্বামী তার নিত্য শোবার ঘরের গ্যাসের লাইট কমিয়ে বাড়িয়ে তার স্ত্রীকে বিশ্বাস করানোর চেষ্টা করতো যে, ঘরের আলো সব ঠিক আছে । অবশেষে তার স্ত্রী বিনা অসুখে পাগলা গারদে গিয়ে ভর্তি হয় ।
যাই হোক মূল কথায় আসি , গ্যাস লাইটিং সম্পর্কে যে কোন একজন গ্যাস লাইট করে থাকে । সে তার অপর পার্টনারকে ভিকটিম বানিয়ে তাকে বিশ্বাস করানোর চেষ্টা করে সে যা চিন্তা করেছে , কিংবা বিশ্বাস করে তার চিন্তা চেতনা পুরোটাই ভুল । ভিকটিমের প্রতিটা বিহেবিয়ারের সে ভুল ধরে । পরবর্তীতে ভিকটিম ভেবেই নেয় সে ভুল । অন্যকে হেয় প্রতিপন্ন করার নামই গ্যাস লাইটিং । আরেকজনের আত্ন বিশ্বাসকে ভেঙ্গে দিয়ে তাকে তার অস্হিত্ব সম্পর্কে সন্ধিহান করে তোলে। এটা মূলত একজন পার্টনার তার অপর পার্টনারের উপর কতৃর্ত্ব করতেই এই মানসিক গেইম খেলে থাকে। যাতে করে ভিকটিম তার হাতের মুঠোয় থাকে।
গ্যাস লাইটিং এর আরেক অর্থ ভিকটিমের সবচেয়ে বড় দূর্বলতার সুযোগ নিয়ে তার স্বার্থ হাসিলের জন্য তাকে ব্যবহার করা। ভিকটিমকে বাস্তবতা ও দূর্বলতার কথা মনে করিয়ে দিয়ে সে সুযোগ নিয়ে নিজের মতবাদকে সে প্রতিষ্ঠিত করে ।ভিকটিমকে অপরাধবোধ ভোগাতে এই খেলাটা শুরু করে।
গ্যাস লাইটিং সে করতে পারে যে ব্যাক্তি ভিকটিমের খুব আপন কেউ হয় । উদারহন স্বরূপ বলা যেতে পারে পার্টনার , বন্ধু , অফিসের কোন ঘনিষ্ঠ কলিগ , বস ,বাবা , মা।ভিকটিম যাকে সবচেয়ে আস্হায় জায়গায় রাখে , একমাত্র সে এটা করে থাকে।
মূলত ভিকটিমের সাথে এটা করার জন্য কখনো সে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে মজা করে কথা বলে। আত্নীয় স্বজনের সামনে ছোট করে কিন্তু সরাসরি অপমান করে না। সামান্য বিষয় নিয়ে কথা বলা বন্ধ করে দেয় ।তাকে মানষিক যন্ত্রনা দিয়ে বিশ্বাস করায় ভিকটিম ভুল ছিলো।যারা এই গ্যাস লাইটিং এর স্বীকার হন তারা প্রথমে বুঝতে পারে না । দীর্ঘদিন নিজের আত্মবিশ্বাস খোয়াতে খোয়াতে এক সময় ভিকটিম নিজেও বিশ্বাস করা শুরু করে গ্যাস লাইটিং যে করছে সে সত্য এবং তার নিজের অনেক ভুল আছে ।
অবশেষে এই গ্যাস লাইটিং এ শিকার ব্যাক্তি কেবল মানসিক অসুস্হতাই ভোগে না , তারা নিজের প্রতি আস্হা হারায় আর নিজেকে গুটিয়ে নেয় । কোন কাজ মনযোগ দিয়ে করতে পারে না। শরীরে ও মনে অসুখ দানা বাঁধে ।
নিজেকে নিজে প্রশ্নবিদ্ধ করতে থাকে ।
সে বিশ্বাস করে নেয় সে যা করছে সবটাই ভুল । ভিকটিম এক সময় পরনির্ভরশীল হয়ে পরে। মানসিক অত্যাচারের ভয়ে ভিকটিম অনেক পারিবারিক অত্যাচার চেপে যান । সহ্য করে নেন । লোকদের কাছে সত্যটা লুকানোর চেষ্টা করেন ।
এবং নিজেদের মূল্যহীন ভাবা শুরু করেন ।
অবশেষে নিজে পুরোপুরি একা হয়ে যায় ।
প্রতিকারঃ
চাইলেই অনেক সম্পর্ক থেকে আমরা বের হতে পারিনা।আমরা যা করতে পারি -
১/ নিজেকে একা করা যাবে না।
২/ যে এই গ্যাস লাইটিং করে তাকে ইগ্নোর করা শিখতে হবে ।
৩/বন্ধু বান্ধব আত্নীয় স্বজনদের সাথে ভালো সম্পর্ক রাখুন ।
৪/ মনের কথা কাউকে খুলে বলুন ।
৫/ ডাইরীতে ঘটনা গুলো লিখে এক্সামিন করুন ।
৬/ সন্তানদের জন্য অনেকেই সম্পর্ক ধরে রাখতে বাধ্য হন । তারা একজন মানসিক ডাক্তার এর সাহায্য নিতে পারেন ।ঘনিষ্ট কারো সাথে পরামর্শ নিয়ে চলেন ।
৭/ আপনার ভালো গুন গুলোকে বারে বারে নিজেকে মনে করিয়ে দেন । আপনি নিজেকে বলেন আপনি কখনোই ভুল না।
৮/ সুক্ষ্ম ভাবে এই গ্যাস লাইটিং করা মানুষ গুলোকে এড়িয়ে চলুন । তাদের মতবাদকে পাত্তা দেওয়ার দরকার নেই ।
৯/যদি সম্পর্ক ত্যাগ করা সম্ভব না হয় , আপনার দুনিয়া ও আপনার মানসিক শান্তির জন্য যারা প্রযোজ্য তাদেরকে ধরে রাখুন ।
তবে এই গ্যাস লাইটিং যারা করে তারা এক ধরনের হীন মনের মানুষ । জোর জবরদস্তি করে নয় বরং মানসিক ভাবে আরেকজনকে কন্ট্রোল করার জন্য তারা অনেক দূর পর্যন্ত এগিয়ে যায় । এদের কে আমরা ভয়ংকর ক্রিমিনাল বল্লেও ভুল হবে ।
Tuhin Tazwer
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?
Mamon Prodhan
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?