প্রকারভেদে সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত মূল্য কমানো হয়েছে।
এই তালিকায় অতি প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক এবং নিউমোনিয়া, সর্দি-জ্বর, উচ্চ রক্তচাপ, গ্যাস্ট্রিক আলসার, কৃমিনাশক, ব্যথানাশক, হাঁপানির ওষুধ ও ভিটামিন রয়েছে।
আগামী সপ্তাহে আরও পাঁচটি ওষুধের দাম কমানো হতে পারে। প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদন শাখা থেকে পাওয়া নথি বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য জানা গেছে।
একাধিক কর্মকর্তা বলছেন, প্রতিষ্ঠার পর এই প্রথম ওষুধের দাম কমালেন তারা। ১৪০টির মতো ওষুধ উৎপাদন করে ইডিসিএল।
ধীরে ধীরে সব ওষুধের দাম কমানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। এতে সাশ্রয়ী মূল্যে ওষুধ পাবে সরকার। পাশাপাশি সরকারি হাসপাতালে রোগীরা আরও বেশি ওষুধ বিনামূল্যে পাবেন।
জনস্বাস্থ্যবিদ আবু জামিল ফয়সাল বলেন, "ইডিসিএল উৎপাদিত ওষুধের দাম কমেছে, এটা ভালো উদ্যোগ। এতে সরকারের অনেক টাকা সাশ্রয় হবে। উৎপাদন খরচ কম হওয়ায় যদি ইডিসিএল ওষুধের দাম কমাতে পারে, তাহলে বেসরকারি কোম্পানিগুলোও চাইলে কমাতে পারে। কমানোর ব্যবস্থা যদি সরকার করতে পারে, তাহলে সাধারণ মানুষের উপকার হবে।"