পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, রাজধানীবাসীর কাছে এখন ছিনতাই এক আতঙ্কের নাম। সন্ধ্যা নামলেই তৎপরতা বাড়ে ছিনতাইকারীদের।
সড়কের ফুটপাতে চলার পথে কিছু বুঝে ওঠার আগেই ধারালো অস্ত্র ঠেকিয়ে নেওয়া হচ্ছে সর্বস্ব। যানবাহন থামিয়েও প্রকাশ্যে ছিনতাই করা হচ্ছে।
ছিনতাইকারীদের চাকু বা খুরের আঘাতে গুরুতর আহত হয়ে প্রাণও দিচ্ছেন অনেকে। তবে অবাক করার বিষয় হচ্ছে-রাজধানীর এসব ছিনতাইকারীর বেশির ভাগই পুলিশের তালিকাভুক্ত।
এমনকি কে কোন এলাকায় থাকে, তার বিস্তারিত তথ্য রয়েছে পুলিশের কাছে। শুধু তাই নয়, এই মুহূর্তে ৯৭২ জন ছিনতাইকারীর সক্রিয় থাকার তথ্য আছে তাদের কাছে।
এরপরও কেন ছিনতাইকারীদের অবাধ বিচরণ এমন প্রশ্ন সংশ্লিষ্ট সবার।
পুলিশের একটি বিশেষায়িত ইউনিটের তৈরি তালিকা থেকে পাওয়া গেছে ছিনতাইকারীদের উল্লিখিত তথ্য। তাদের বিরুদ্ধে একাধিক ছিনতাইয়ের মামলা রয়েছে।
লিশের বিশেষায়িত ওই ইউনিটের তালিকায় দেখা গেছে, রাজধানীতে সবচেয়ে বেশি ছিনতাইকারীর অবস্থান তেজগাঁও ও মিরপুর বিভাগে। এ দুটি বিভাগে ৩৮০ ছিনতাইকারীর নাম উঠে এসেছে গোয়েন্দা প্রতিবেদনে।
জানতে চাইলে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, " আমরা নিয়মিত ছিনতাইকারীদের গ্রেফতার করছি। পরে অনেকে জামিনে বের হয়ে একই অপরাধ করছে।"
Md Mahim Technology 1 डी
জুলাই জাতীয় ঘোষণাপত্র’ ও ‘জুলাই জাতীয় সনদ’-এর আইনগত স্বীকৃতি প্রদান এবং এ সনদের ভিত্তিতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল কর্মসূচি ঘোষণা করেছে জামায়াত।
##