অনুষ্ঠানে তারেক রহমান বলেন, প্রাণীর নিরাপত্তা, অধিকার রক্ষা, মানব সভ্যতার উৎকর্ষতা এবং বিকাশের পর্যায় নির্ণয়ের ক্ষেত্রে প্রাণীর নিরাপত্তা এবং অধিকার রক্ষার বিষয়টি নির্ণয়ক ভূমিকা পালন করতে পারে। আমি মনে করি, প্রাণী অধিকারের যে বিষয়টি, শুধুমাত্র প্রাণীদের প্রতি মানবিক দায়িত্বই নয় বরং জীব বৈচিত্রের সংরক্ষণ বাস্তুতান্ত্রিক ভারসাম্য রক্ষা, মানবজাতির নিজেদের সুস্থ এবং টেকশই ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করাও কিন্তু অত্যাবশ্যক। আমাদের বোধহয় এটাও জেনে রাখা প্রয়োজন, নানা ক্ষেত্রে আমাদের সীমাবদ্ধতা কিংবা দৃশ্যত ব্যর্থতা থাকলেও সকল শুভ উদ্যোগকে আমাদের প্রতিদিনের চর্চায় এবং আলোচনায় রাখা দরকার। আমি মনে করি ব্যক্তিগতভাবে, গণতন্ত্রের সঙ্গে মানুষের অধিকারের সম্পর্কটা যেমন, বাস্তুতন্ত্রের সঙ্গে পশুপাখি এবং বন্য প্রাণীর অধিকারের সম্পর্কটা তেমন। সুতরাং রাষ্ট্র ও রাজনীতিতে গণতন্ত্র এবং শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত থাকলে বাস্তবিকভাবেই বাস্তুতন্ত্র নিরাপদ থাকে।
তিনি বলেন, শুধুমাত্র মানবিক কিংবা সামাজিক কারণেই নয়, সৃষ্টিকূলে পশুপাখি, প্রাণীর কথা সকল আমাদের সকল ধর্মেই, শুধু ইসলাম ধর্ম নয়, ইসলাম ধর্ম ছাড়াও অন্যান্য সকল ধর্মেই কিন্তু ধর্মীয়ভাবে গুরুত্বের সঙ্গে বলা হয়েছে। প্রাণীজগতকে প্রকৃতি এবং পৃথিবীর সৌন্দর্যের প্রতীক হিসেবে কিন্তু চিহ্নিত করা হয়েছে। সেটি ধর্মের অবস্থান থেকেও করা হয়েছে। বিভিন্ন মনীষেও বিভিন্ন সময়ে সেটি তাদের বক্তব্যে তুলে ধরেছেন।
Dulal Sarker 5 hrs
Good news thanks