শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন সংস্করণেই দারুণ সফল মুশফিকুর রহিম। টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি—সব জায়গায়ই শীর্ষ ব্যাটসম্যানদের একজন তিনি। গড়টাও বেশ ভালো।

ওয়ানডেতেও মুশফিক সবার ওপরে। ৩৭ ইনিংসে করেছেন ১২০৭ রান। সর্বোচ্চ ১৪৪। গড় ৩৫.৫০, স্ট্রাইক রেট ৮০.০৩। সেঞ্চুরি দুটি, ফিফটি ছয়টি। তামিম আছেন এই তালিকার দ্বিতীয় স্থানে—৭৪৮ রান। এরপর সাকিব (৭১৬), মাহমুদউল্লাহ (৬৩৭) ও আশরাফুল (৫৭৩)। এই সংস্করণে মুশফিক ছাড়া কারও গড় ৩০–এর বেশি নয়।

টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি রান মাহমুদউল্লাহর—১৫ ইনিংসে ৩৬৮। গড় ৩৬.৮০, একটি ফিফটি। তবে মুশফিকও এই সংস্করণে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দারুণ করেছেন। ১১ ইনিংসে ৩০০ রান, গড় ৩৭.৫০। ফিফটি তিনটি, সর্বোচ্চ ৭২। স্ট্রাইক রেট ১৪৭.৭৮। সৌম্য সরকার (১৯৭), সাকিব (১৮৬) ও তামিম (১৬১) আছেন এর পরে।
শ্রীলঙ্কাকে প্রিয় প্রতিপক্ষ বানানো মুশফিক আছেন এই শ্রীলঙ্কা সিরিজেও। যদিও এখন তিনি খেলছেন শুধু টেস্ট। সেই সাদা পোশাকের ক্রিকেটেও ছন্দে নেই অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান। তবে শ্রীলঙ্কার মাটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্টের কথা বললে সবার আগে আশরাফুলের নামটাই আসার কথা। লঙ্কানদের বিপক্ষে তাদের মাটিতে তিন সেঞ্চুরি ও এক ফিফটি আছে আশরাফুলের। ১৮ ইনিংসে সর্বোচ্চ ৭৫১ রানও করেছেন তিনি।শ্রীলঙ্কাকে প্রিয় প্রতিপক্ষ বানানো মুশফিক আছেন এই শ্রীলঙ্কা সিরিজেও। যদিও এখন তিনি খেলছেন শুধু টেস্ট। সেই সাদা পোশাকের ক্রিকেটেও ছন্দে নেই অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান। তবে শ্রীলঙ্কার মাটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্টের কথা বললে সবার আগে আশরাফুলের নামটাই আসার কথা। লঙ্কানদের বিপক্ষে তাদের মাটিতে তিন সেঞ্চুরি ও এক ফিফটি আছে আশরাফুলের। ১৮ ইনিংসে সর্বোচ্চ ৭৫১ রানও করেছেন তিনি।