ইউপিডিএফ (মূল), ইউপিডিএফ (ডেমোক্র্যাটিক), জেএসএস (মূল) ও জেএসএস (রিফর্মিস্ট) ছাড়াও কেএনএফ (কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট), ওয়াইডিএফ, পিসিপি ও এইচডব্লিউএফের মতো সহযোগী সংগঠনগুলোও এ চাঁদাবাজিতে জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে।
আগের বছরগুলোর তুলনায় এ হার প্রায় দেড় গুণ বেশি। আগে বছরে এ চাঁদার পরিমাণ ছিল প্রায় এক হাজার কোটি টাকা।
সম্প্রতি রাঙ্গামাটিতে সরেজমিন গিয়ে ভুক্তভোগীদের সাথে কথা বলে এবং চাঁদাবাজির রসিদ সংগ্রহ করে এই চিত্র পাওয়া গেছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে সংবাদটিতে।
ব্যবসা থেকে মসজিদ, রসিদে চাঁদার নির্দিষ্ট হার রয়েছে এমন নথিও পাওয়া গেছে বলে খবরটিতে তুলে ধরা হয়েছে।