মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয়ে সরকারের এক বছর উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছিলেন তিনি।
দেড় ঘণ্টার সংবাদ সম্মেলনে পাচার হওয়ার অর্থ ফিরিয়ে আনতে তার আগের প্রতিশ্রুতির বিষয়টি তুলে ধরে এক সাংবাদিক অর্থ উপদেষ্টার কাছে প্রশ্ন করেন ফেব্রুয়ারিতে দায়িত্ব হস্তান্তরের আগে সেটা করা সম্ভব হবে কিনা?
এর জবাবে সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “সবকিছু দৃশ্যমান হতে সময় লাগে। ১১টি ঘটনা আমরা নির্বাচন করেছি। পাচারকারীদের চিহ্নিত করা হয়েছে। ফেরত আনার জন্য এমওইউ সই হয়েছে।
”যারা পাচার করে তাদের বুদ্ধি আমাদের চেয়ে অনেক বেশি। এখান থেকে সেখানে সেখান থেকে ওখানে। অনেক লেয়ারিং করে তারা। যারা করেছে তাদেরকে চিহ্নিত করা হয়েছে। দ্বিতীয়ত টাকা কোন কোন জায়গায় গিয়ে থেমেছে সেটা চিহ্নিত করা হয়েছে। তৃতীয়ত আনার জন্য একটা আইনি প্রক্রিয়া অবলম্বন করা হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংক বলে দিলেই তো ব্যাংক অব ইংল্যান্ড টাকা পাঠিয়ে দেবে না।
“লন্ডনে একলোকের কয়েকটা বাড়ি জব্দ করা হয়েছে। সিঙ্গাপুরে আরেকজনেরটা চেষ্টা করা হচ্ছে। বিশ্বের সেরা আইনজীবী তারা নিয়োগ দিয়েছে। ওদেরকে কাউন্টার দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। আইনজীবীদের মাধ্যমে কীভাবে ট্রেস করা যায় সেটার চেষ্টাও চলছে।”