জুমার দিনে যে সূরা পাঠ করলে ঈমানের নুর চমকায়

टिप्पणियाँ · 1 विचारों

সূরা আল কাহাফ’ পবিত্র কোরআনুল কারিমের ১৮ নম্বর সূরা। ১৫ পারায় এ সূরাটির আয়াত সংখ্যা ১১০টি এবং রুকুর সংখ্যা ১১?

সূরা আল কাহাফ’ পবিত্র কোরআনুল কারিমের ১৮ নম্বর সূরা। ১৫ পারায় এ সূরাটির আয়াত সংখ্যা ১১০টি এবং রুকুর সংখ্যা ১১টি।

সূরা আল কাহাফ মক্কায় অবতীর্ণ হয়। কাহাফ শব্দের অর্থ গুহা।

 

হজরত মুসা আলাইহিস সালাম ও হজরত খিজির আলাইহিস সালামের ঘটনাসহ কুরাইশদের ৩টি প্রশ্ন এবং ৩টি উত্তরের কথা এ সূরায়  মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তাআলা বর্ণনা করেছেন।

গুহাবাসী ৭ যুবকসহ মোট ৩টি ঘটনার উল্লেখ আছে এ সূরায়। আসহাবে কাহাফ বা  যুবক এবং একটি কুকুরের হৃদয়গ্রাহী ঘটনা বর্ণনা আছে এতে। যারা ঈমান রক্ষার জন্য নিজেদের আবাস ছেড়ে কোনো এক পাহাড়ের গুহায় আশ্রয় নিয়েছিলেন। সেখানে তারা ৩০৯ বছর ঘুমিয়ে কাটান। এর পর মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তাআলার কুদরতে তারা আবার জাগ্রত হন। ৩০৯ বছর আগে যেখানে অত্যাচারী শাসক ছিল, ৩০৯ বছর পর তারা মহান আল্লাহর দ্বীনের ওপর অবিচল আর এক বাদশাহকে পেল।

মহান আল্লাহ তাআলা তার বান্দাদের দ্বীন নিয়ে পরীক্ষা করেন এবং দুনিয়ার জীবনে যেকোনো সমস্যায় সাহায্য করে থাকেন তা এ সূরার উল্লেখিত ঘটনাসমূহে স্পষ্ট।  

মহান আল্লাহ তাআলার সঙ্গে নাফরমানী করার পরিণাম দুনিয়ায় ও আখিরাতে ভোগ করতে হবে এবং মহান আল্লাহ তাআলা আমাদের সম্পদের ব্যাপারেও পরীক্ষা নেন। এ সূরায় ২ জন বন্ধুর কথা উল্লেখ আছে যাদের মধ্যে একজনের ২টি বাগান ছিল। সে বাগানগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ফল ও ফসল হত। স্ত্রী ও সন্তান সন্ততি নিয়ে সে বেশ সম্পদশালী ছিল। নাফরমানী ও অকৃতজ্ঞতার কারণে তাকে সম্পদ হারাতে হয় এবং এ ঘটনা ছিল সম্পদের পরীক্ষা।

এতে বর্ণিত আছে, হজরত মুসা আলাইহিস সালাম ও হজরত খিজির আলাইহিস সালাম এর হিকমাহ ও ইলমের পরীক্ষা। ইয়াজুজ-মাজুজের ঘটনা বর্ণিত আছে। পবিত্র জুমার দিনে (বৃহস্পতিবার মাগরিবের পর থেকে শুক্রবার মাগরিবের ওয়াক্ত শুরু হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত ) সূরা আল কাহাফ পড়া সুন্নত।

এই সূরা প্রথম ১০ আয়াত অথবা শেষ ১০ আয়াত মুখস্ত রাখলে দাজ্জালের ফেতনা থেকে বাঁচা যাবে। তাফসির ইবনে কাসির থেকে জানা যায়, সূরা আল কাহাফ থেকে ইনশা আল্লাহ বলার গুরুত্ব জানা যায়। যুল কারনাইন একজন ন্যায়পরায়ণ বাদশাহ; তার ঘটনা জানা যায় এ সূরাটিতে।

মহানবী হজরত মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি সূরা আল কাহাফ পাঠ করবে, কেয়ামতের দিন তার জন্য এমন একটি নুর হবে, যা তার অবস্থানের জায়গা থেকে মক্কা পর্যন্ত আলোকিত করে দেবে। আর যে ব্যক্তি উহার শেষ ১০টি আয়াত পাঠ করবে, তার জীবদ্দশায় দাজ্জাল বের হলেও সে তার কোনো ক্ষতি করতে পারবে না’। (সিলসিলায়ে সহিহাহ: ২৬৫১)

হজরত আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, যে ব্যাক্তি পবিত্র জুমার দিন সূরা আল কাহাফ পাঠ করবে, সে আগামী ৮ দিন পর্যন্ত সমস্ত ফেতনা থেকে মুক্ত থাকবেন। দাজ্জাল বের হলেও দাজ্জালের ফেতনা থেকে ও মুক্ত থাকবেন।

হজরত আবু সায়ীদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিনে সূরা আল কাহাফ পড়বে তার ঈমানের নুর এক জুমা থেকে অন্য জুমা পর্যন্ত চমকিতে থাকবে। (সুনানে বায়হাকী-দাওয়াতে কবীর)

হজরত বারা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, এক ব্যক্তি সূরা আল কাহাফ তেলওয়াত করেন। পাশে একটি ঘোড়া ২টি রশি দ্বারা বাধা ছিলো। এসময় এক খণ্ড মেঘ তাকে ঢেকে নিলো  এবং তা ধীরে ধীরে কাছে আসতে লাগলো আর ঘোড়াটি লাফাতে লাগলো। ভোরে উঠে লোকটি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর কাছে ঘটনাটি বলেন। রাসূলুল্লাহ (রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) বললেন, এটা ছিলো রহমত যা পবিত্র আল-কোরআনের কারণে নেমে এসেছিলো। (সহিহ আল বুখারি ও সহিহ মুসলিম)

সূরা আল কাহাফ আরবি থেকে বাংলা অনুবাদ-

بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ     
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।

الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي أَنزَلَ عَلَى عَبْدِهِ الْكِتَابَ وَلَمْ يَجْعَل لَّهُ عِوَجَا    
সব প্রশংসা আল্লাহর যিনি নিজের বান্দার প্রতি এ গ্রন্থ নাযিল করেছেন এবং তাতে কোন বক্রতা রাখেননি।

قَيِّمًا لِّيُنذِرَ بَأْسًا شَدِيدًا مِن لَّدُنْهُ وَيُبَشِّرَ الْمُؤْمِنِينَ الَّذِينَ يَعْمَلُونَ الصَّالِحَاتِ أَنَّ لَهُمْ أَجْرًا حَسَنًا
একে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন যা আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি ভীষণ বিপদের ভয় প্রদর্শন করে এবং মুমিনদেরকে যারা সৎকর্ম সম্পাদন করে-তাদেরকে সুসংবাদ দান করে যে, তাদের জন্যে উত্তম প্রতিদান রয়েছে।

مَاكِثِينَ فِيهِ أَبَدًا    
তারা তাতে চিরকাল অবস্থান করবে।

وَيُنذِرَ الَّذِينَ قَالُوا اتَّخَذَ اللَّهُ وَلَدًا    
এবং তাদেরকে ভয় প্রদর্শন করার জন্যে যারা বলে যে, আল্লাহর সন্তান রয়েছে।

مَّا لَهُم بِهِ مِنْ عِلْمٍ وَلَا لِآبَائِهِمْ كَبُرَتْ كَلِمَةً تَخْرُجُ مِنْ أَفْوَاهِهِمْ إِن يَقُولُونَ إِلَّا كَذِبًا    
এ সম্পর্কে তাদের কোন জ্ঞান নেই এবং তাদের পিতৃপুরুষদেরও নেই। কত কঠিন তাদের মুখের কথা। তারা যা বলে তা তো সবই মিথ্যা।

فَلَعَلَّكَ بَاخِعٌ نَّفْسَكَ عَلَى آثَارِهِمْ إِن لَّمْ يُؤْمِنُوا بِهَذَا الْحَدِيثِ أَسَفًا    
যদি তারা এই বিষয়বস্তুর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন না করে, তবে তাদের পশ্চাতে সম্ভবতঃ আপনি পরিতাপ করতে করতে নিজের প্রাণ নিপাত করবেন।

إِنَّا جَعَلْنَا مَا عَلَى الْأَرْضِ زِينَةً لَّهَا لِنَبْلُوَهُمْ أَيُّهُمْ أَحْسَنُ عَمَلًا    
আমি পৃথিবীস্থ সব কিছুকে পৃথিবীর জন্যে শোভা করেছি, যাতে লোকদের পরীক্ষা করি যে, তাদের মধ্যে কে ভাল কাজ করে।

وَإِنَّا لَجَاعِلُونَ مَا عَلَيْهَا صَعِيدًا جُرُزًا    
এবং তার ওপরযাকিছু রয়েছে, অবশ্যই তা আমি উদ্ভিদশূন্য মাটিতে পরিণত করে দেব।   
  
أَمْ حَسِبْتَ أَنَّ أَصْحَابَ الْكَهْفِ وَالرَّقِيمِ كَانُوا مِنْ آيَاتِنَا عَجَبًا    
আপনি কি ধারণা করেন যে, গুহা ও গর্তের অধিবাসীরা আমার নিদর্শনাবলীর মধ্যে বিস্ময়কর ছিল ?    
 
إِذْ أَوَى الْفِتْيَةُ إِلَى الْكَهْفِ فَقَالُوا رَبَّنَا آتِنَا مِن لَّدُنكَ رَحْمَةً وَهَيِّئْ لَنَا مِنْ أَمْرِنَا رَشَدًا    
যখন যুবকরা পাহাড়ের গুহায় আশ্রয়গ্রহণ করে তখন দোআ করে: হে আমাদের পালনকর্তা, আমাদেরকে নিজের কাছ থেকে রহমত দান করুন এবং আমাদের জন্যে আমাদের কাজ সঠিকভাবে পূর্ণ করুন।  
   
فَضَرَبْنَا عَلَى آذَانِهِمْ فِي الْكَهْفِ سِنِينَ عَدَدًا    
তখন আমি কয়েক বছরের জন্যে গুহায় তাদের কানের ওপরনিদ্রার পর্দা ফেলে দেই।   
  
ثُمَّ بَعَثْنَاهُمْ لِنَعْلَمَ أَيُّ الْحِزْبَيْنِ أَحْصَى لِمَا لَبِثُوا أَمَدًا    
অতঃপর আমি তাদেরকে পুনরত্থিত করি, একথা জানার জন্যে যে, দুই দলের মধ্যে কোন দল তাদের অবস্থানকাল সম্পর্কে অধিক নির্ণয় করতে পারে।   
  
نَحْنُ نَقُصُّ عَلَيْكَ نَبَأَهُم بِالْحَقِّ إِنَّهُمْ فِتْيَةٌ آمَنُوا بِرَبِّهِمْ وَزِدْنَاهُمْ هُدًى    
আপনার কাছে তাদের ইতিবৃত্তান্ত সঠিকভাবে বর্ণনা করছি। তারা ছিল কয়েকজন যুবক। তারা তাদের পালনকর্তার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করেছিল এবং আমি তাদের সৎপথে চলার শক্তি বাড়িয়ে দিয়েছিলাম।    
 
وَرَبَطْنَا عَلَى قُلُوبِهِمْ إِذْ قَامُوا فَقَالُوا رَبُّنَا رَبُّ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ لَن نَّدْعُوَ مِن دُونِهِ إِلَهًا لَقَدْ قُلْنَا إِذًا شَطَطًا    
আমি তাদের মন দৃঢ় করেছিলাম, যখন তারা উঠে দাঁড়িয়েছিল। অতঃপর তারা বললঃ আমাদের পালনকর্তা আসমান ও যমীনের পালনকর্তা আমরা কখনও তার পরিবর্তে অন্য কোন উপাস্যকে আহবান করব না। যদি করি, তবে তা অত্যন্ত গর্হিত কাজ হবে।   
  
هَؤُلَاء قَوْمُنَا اتَّخَذُوا مِن دُونِهِ آلِهَةً لَّوْلَا يَأْتُونَ عَلَيْهِم بِسُلْطَانٍ بَيِّنٍ فَمَنْ أَظْلَمُ مِمَّنِ افْتَرَى عَلَى اللَّهِ كَذِبًا    
এরা আমাদেরই স্ব-জাতি, এরা তাঁর পরিবর্তে অনেক উপাস্য গ্রহণ করেছে। তারা এদের সম্পর্কে প্রকাশ্য প্রমাণ উপস্থিত করে না কেন? যে আল্লাহ সম্পর্কে মিথ্যা উদ্ভাবন করে, তার চাইতে অধিক গোনাহগার আর কে?    
 
وَإِذِ اعْتَزَلْتُمُوهُمْ وَمَا يَعْبُدُونَ إِلَّا اللَّهَ فَأْوُوا إِلَى الْكَهْفِ يَنشُرْ لَكُمْ رَبُّكُم مِّن رَّحمته ويُهَيِّئْ لَكُم مِّنْ أَمْرِكُم مِّرْفَقًا    
তোমরা যখন তাদের থেকে পৃথক হলে এবং তারা আল্লাহর পরিবর্তে যাদের এবাদত করে তাদের থেকে, তখন তোমরা গুহায় আশ্রয়গ্রহণ কর। তোমাদের পালনকর্তা তোমাদের জন্যে দয়া বিস্তার করবেন এবং তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের কাজ কর্মকে ফলপ্রসু করার ব্যবস্থা করবেন।   
  
وَتَرَى الشَّمْسَ إِذَا طَلَعَت تَّزَاوَرُ عَن كَهْفِهِمْ ذَاتَ الْيَمِينِ وَإِذَا غَرَبَت تَّقْرِضُهُمْ ذَاتَ الشِّمَالِ وَهُمْ فِي فَجْوَةٍ مِّنْهُ ذَلِكَ مِنْ آيَاتِ اللَّهِ مَن يَهْدِ اللَّهُ فَهُوَ الْمُهْتَدِي وَمَن يُضْلِلْ فَلَن تَجِدَ لَهُ وَلِيًّا مُّرْشِدًا    
তুমি সূর্যকে দেখবে, যখন উদিত হয়, তাদের গুহা থেকে পাশ কেটে ডান দিকে চলে যায় এবং যখন অস্ত যায়, তাদের থেকে পাশ কেটে বামদিকে চলে যায়, অথচ তারা গুহার প্রশস্ত চত্বরে অবস্থিত। এটা আল্লাহর নিদর্শনাবলীর অন্যতম। আল্লাহ যাকে সৎপথে চালান, সেই সৎপথ প্রাপ্ত এবং তিনি যাকে পথভ্রষ্ট করেন, আপনি কখনও তার জন্যে পথপ্রদর্শনকারী ও সাহায্যকারী পাবেন না।  
    
وَتَحْسَبُهُمْ أَيْقَاظًا وَهُمْ رُقُودٌ وَنُقَلِّبُهُمْ ذَاتَ الْيَمِينِ وَذَاتَ الشِّمَالِ وَكَلْبُهُم بَاسِطٌ ذِرَاعَيْهِ بِالْوَصِيدِ لَوِ اطَّلَعْتَ عَلَيْهِمْ لَوَلَّيْتَ مِنْهُمْ فِرَارًا وَلَمُلِئْتَ مِنْهُمْ رُعْبًا    
তুমি মনে করবে তারা জাগ্রত, অথচ তারা নিদ্রিত। আমি তাদেরকে পার্শ্ব পরিবর্তন করাই ডান দিকে ও বাম দিকে। তাদের কুকুর ছিল সামনের পা দুটি গুহাদ্বারে প্রসারিত করে। যদি তুমি উঁকি দিয়ে তাদেরকে দেখতে, তবে পেছন ফিরে পলায়ন করতে এবং তাদের ভয়ে আতংক গ্রস্ত হয়ে পড়তে।

وَكَذَلِكَ بَعَثْنَاهُمْ لِيَتَسَاءلُوا بَيْنَهُمْ قَالَ قَائِلٌ مِّنْهُمْ كَمْ لَبِثْتُمْ قَالُوا لَبِثْنَا يَوْمًا أَوْ بَعْضَ يَوْمٍ قَالُوا رَبُّكُمْ أَعْلَمُ بِمَا لَبِثْتُمْ فَابْعَثُوا أَحَدَكُم بِوَرِقِكُمْ هَذِهِ إِلَى الْمَدِينَةِ فَلْيَنظُرْ أَيُّهَا أَزْكَى طَعَامًا فَلْيَأْتِكُم بِرِزْقٍ مِّنْهُ وَلْيَتَلَطَّفْ وَلَا يُشْعِرَنَّ بِكُمْ أَحَدًا    
আমি এমনি ভাবে তাদেরকে জাগ্রত করলাম, যাতে তারা পরস্পর জিজ্ঞাসাবাদ করে। তাদের একজন বললঃ তোমরা কতকাল অবস্থান করেছ? তাদের কেউ বললঃ একদিন অথবা একদিনের কিছু অংশ অবস্থান করছি। কেউ কেউ বললঃ তোমাদের পালনকর্তাই ভাল জানেন তোমরা কতকাল অবস্থান করেছ। এখন তোমাদের একজনকে তোমাদের এই মুদ্রাসহ শহরে প্রেরণ কর; সে যেন দেখে কোন খাদ্য পবিত্র। অতঃপর তা থেকে যেন কিছু খাদ্য নিয়ে আসে তোমাদের জন্য; সে যেন নম্রতা সহকারে যায় ও কিছুতেই যেন তোমাদের খবর কাউকে না জানায়।  

टिप्पणियाँ
खोज