দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

टिप्पणियाँ · 28 विचारों

এক ভাই আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা। আরেক ভাই অর্থ লুটেরা ব্যবসায়ী। লুটের অর্থের ছিটেফোঁটা দেন সে ক্ষমতাসী?

এক ভাই আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা। আরেক ভাই অর্থ লুটেরা ব্যবসায়ী। লুটের অর্থের ছিটেফোঁটা দেন সে ক্ষমতাসীনদের। বাকি টাকা পাচার করেন বিদেশে। ব্যবসায়ী ভাইয়ের লুটের টাকায় রাজনীতি করেন আরেক ভাই। এলাকায় জনপ্রিয়তা নেই। কিন্তু তাতে কী, লুটের টাকার হিস্সা দিয়ে পান এমপির টিকিট। মন্ত্রিত্বও কিনে নেন অনায়াশে। লুটেরা ভাইকে লুটের সুযোগ করে দেন ক্ষমতা আর প্রভাব খাটিয়ে। এই হলো আওয়ামী স্বৈরশাসনের সময় ভাইবেরাদারের লুণ্ঠন কাহিনি। এই দুই ভাই হলেন- আজিজ খান আর ফারুক খান। আওয়ামী লীগের স্বৈরশাসন আমলে বাংলাদেশ থেকে অর্থ পাচারের শীর্ষে এই ভাইবেরাদার কোম্পানির সামিট গ্রুপ। আওয়ামী লীগের পতনের পর গত বছরের ১৪ অক্টোবর গ্রেপ্তার হন ফারুক খান। আর তার লুটেরা ভাই আজিজ খান, বাংলাদেশের নাগরিকত্ব ত্যাগ করেন, গ্রহণ করেছেন সিঙ্গাপুরের নাগরিকত্ব। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার শীর্ষে থেকে পারিবারিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে দিয়েছেন লুটের লাইন্সেস। গত ১৫ বছরে এই ক্ষমতার ঢাল ব্যবহার করে এই পরিবার জনগণের টাকা লুট করে তরতর করে ওপরে উঠেছেন। সরকারি বিভিন্ন দপ্তরের হাজার হাজার কোটি টাকার কাজ, সরকারি কেনাকাটা, পণ্য ও সেবার সরবরাহ করে সবাইকে পেছনে ফেলে ধনী থেকে আরও ধনী হয়েছেন। বেসরকারি ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠান সামিট গ্রুপের মালিক মুহাম্মদ আজিজ খানের পরিচিতি এখন বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী হিসেবে।

टिप्पणियाँ
खोज