তার এই সফরে বাণিজ্য, অর্থনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে কী আলোচনা হবে এ নিয়ে যেমন হিসাবনিকাশ চলছে, তেমনি একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যা ও পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার প্রসঙ্গটিও সামনে আসছে।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গেই বা কী আলাপ হচ্ছে তা নিয়েও রয়েছে কৌতূহল।
শনিবার দুপুরে ইসহাক দার ঢাকা পৌঁছানোর পর বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ এবং জাতীয় নাগরিক পার্টি বা এনসিপির প্রতিনিধিরা তার সঙ্গে বৈঠক করে।বৈঠকের পর বিএনপি দিক থেকে কিছু বলা হয়নি। তবে রোববার সন্ধ্যায় বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ইসহাক দার দেখা করবেন বলে জানিয়েছে বিএনপির মিডিয়া সেল।বৈঠক শেষে জামায়াতে ইসলামী জানিয়েছে, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে যেসব অমীমাংসিত বিষয় রয়েছে সেগুলো অনুকূল পরিবেশে দ্রুত শেষ করা দরকার।
আর এনসিপি সাংবাদিকদের জানিয়েছে, বাংলাদেশ–পাকিস্তান সম্পর্ক এগিয়ে নিতে ১৯৭১ সালের ইস্যুকে ডিল করা উচিত।