বাগদানের ঘোষণা দিলেন দুবাই প্রিন্সেস শেখা মাহরা

Commenti · 4 Visualizzazioni

দুবাই শাসক ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন রাশিদ আল মাকতুমের কন্যা, শেখা মাহরা মোহাম্ম

দুবাই শাসক ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন রাশিদ আল মাকতুমের কন্যা, শেখা মাহরা মোহাম্মদ রাশেদ আল মাকতুম র‌্যাপার ফ্রেঞ্চ মনটানার সঙ্গে বাগদানের ঘোষণা করেছেন। মনটানার পক্ষ থেকে জুনে প্যারিস ফ্যাশন উইকের সময় তাদের সম্পর্ক আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়।  টিএমজেডকে উদ্ধৃত করে এ খবর দিয়েছে এক্সপ্রেস ট্রিবউন।

এই তারকা জুটি চলতি বছরের জুন মাসে প্যারিস ফ্যাশন উইকের সময় তাদের সম্পর্ককে আনুষ্ঠানিক রূপ দেন।

 শেখা মাহরার বিবাহ হয়েছিল শেখ মানা বিন মোহাম্মদ বিন রাশিদ বিন মানা আল মাকতুমেরদ সঙ্গে। তারা মে ২০২৩ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন এবং তাদের একটি কন্যা সন্তান আছে। শেখা মাহরা গত বছর ইনস্টাগ্রামে বিবাহ বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন এবং স্বামীর বিরুদ্ধে অবিশ্বাসের অভিযোগ করেন।

 

২০২৪ সালের জুলাই মাসে মাহরা ইনস্টাগ্রামে প্রকাশ্যে স্বামীর বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ তোলেন এবং বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন।

তিনি লেখেন, ‘প্রিয় স্বামী, যেহেতু তুমি অন্য সঙ্গীদের নিয়ে ব্যস্ত, আমি আমাদের বিবাহ বিচারের ঘোষণা দিচ্ছি। আমি তোমাকে তালাক দিলাম, তালাক দিলাম এবং তালাক দিলাম। ভালো থেকো। — তোমার সাবেক স্ত্রী।

 

২০২৪ সাল থেকেই ফ্রেঞ্চ মনটানা ও শেখা মাহরাকে একসঙ্গে বিভিন্ন মসজিদ সফর, দুবাই ও মরক্কোর বিলাসবহুল রেস্তোরাঁয় খাওয়া-দাওয়া এবং প্যারিসের পন্ট দে জার্তস ব্রিজে উপস্থিত থাকতে দেখা যায়। তাদের একসঙ্গে ঘোরাঘুরি ঘিরে নানা জল্পনা-কল্পনাও তৈরি হয়। 

শেখা মাহরা মানবিক ও সমাজসেবামূলক কাজে তিনি সুপরিচিত। ঘোড়া ও অশ্বারোহণের প্রতি তার গভীর আগ্রহ রয়েছে। মাহরা দুবাইয়ের একটি ব্যক্তিগত স্কুলে পড়াশোনা করেন এবং পরে লন্ডনে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।

তার মা জোই গ্রিগোরাকোস গ্রীক বংশোদ্ভূত এবং শেখ মোহাম্মদ থেকে বিবাহবিচ্ছেদপ্রাপ্ত। এই বাগদান মাহরার সাবেক স্বামী শেখ মানা-এর সঙ্গে বিচ্ছেদের কিছুদিন পরেই হলো।

 

র‍্যাপার ফ্রেঞ্চ মনটানা বিবাহিত ছিলেন। তাদের একটি পুত্রসন্তান রয়েছে, যার বয়স বর্তমানে ১৬ বছর। ফ্রেঞ্চ মনটানা ও শেখা মাহরার এই নতুন সম্পর্ক এখন বিশ্ব মিডিয়ার আলোচনার কেন্দ্রে। তবে এখনো তারা বিয়ের তারিখ ঘোষণা করেননি।

 
Commenti