মিথ্যা তথ্য দিয়ে পণ্য বিক্রি করলে অনলাইন বিক্রেতাকে দুই বছরের কারাদণ্ড, অনাদায়ে ১০ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ড দেওয়া হবে। এ ছাড়া নির্ধারিত সময়ে পণ্য বা সেবা সরবরাহ না করলে মূল্যের কয়েক গুণ জরিমানা আরোপ করা হবে। নিষিদ্ধ পণ্য বিক্রির ক্ষেত্রেও থাকছে বড় অঙ্কের জরিমানার বিধান। এমন সব বিষয় যুক্ত করে ডিজিটাল বাণিজ্য কর্তৃপক্ষ অধ্যাদেশ করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের মে মাসেও তৎকালীন মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ বিষয়ে একটি খসড়া অনুমোদন হয়। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বিষয়টি আর এগোয়নি। এখন খসড়াটি নতুন করে তৈরি করা হয়েছে। শিগগিরই এটি অনুমোদনের জন্য উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উত্থাপন করা হবে বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানাগেছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে, ই-কমার্স খাতের বিকাশ ও এ খাতকে শৃঙ্খলার মধ্যে আনার জন্য এ অধ্যাদেশ গঠন করা হচ্ছে। অধ্যাদেশ পাশ হলে কর্তৃপক্ষ গঠন করা হবে। ডিজিটাল বাণিজ্যের প্রসার, শৃঙ্খলা রক্ষা, বাণিজ্য-বিরোধ নিষ্পত্তি ও অপরাধ প্রতিরোধের তদারক করবে এ কর্তৃপক্ষ।
Aramak
popüler gönderiler
-
পেট ফাঁপা থেকে মুক্তি পেতে কী খাবেনTarafından Tariqul Islam
-
৫ উইকেট হারিয়ে বিপাকে শ্রীলঙ্কাTarafından juai
-
-
-
মন ছুঁয়ে গেল আমিরের ‘সিতারে জমিন পর’Tarafından Abid Hasan