ভারত-চীন সম্পর্কে নতুন মোড় কী বার্তা দিচ্ছে পাকিস্তানকে

Commenti · 14 Visualizzazioni

চীনের তিয়ানজিনে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও)-এর সম্মেলনে বিশ্বের বিভিন্ন নেতারা অংশ নিয়েছিলেন। এ?

চীন সফরের সময় প্রধানমন্ত্রী মোদীর সঙ্গে ও প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বৈঠক হয়। তিয়ানজিন বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে দীর্ঘ বক্তব্য রেখেছেন নরেন্দ্র মোদী।

 

প্রধানমন্ত্রী মোদীর সঙ্গে বৈঠকের সময় শি জিনপিং বলেছিলেন, বিশ্বের পরিস্থিতি বদলাচ্ছে। ভারত এবং চীন শুধুমাত্র দুই প্রাচীন সভ্যতাই নয়, বিশ্বের সবচেয়ে জনসংখ্যা বহুল দেশ এবং একইসঙ্গে গ্লোবাল সাউথের অংশও।

 

তিনি বলেছিলেন, দুই দেশের জন্য ভালো বন্ধু হিসাবে থাকা এবং "একে অপরের সাফল্যে অবদান রাখে এমন অংশীদারিত্ব গড়ে তোলা" অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।তার কথায়, "ড্রাগন এবং হাতি একত্রিত হওয়া উচিত।"একই সুর শোনা গিয়েছে নরেন্দ্র মোদীর কণ্ঠেও।

 

তিনি বলেছেন, "দুই দেশের সহযোগিতার সঙ্গে ২৮০ কোটি মানুষের স্বার্থ জড়িয়ে রয়েছে। চীনের সঙ্গে সম্পর্ক আরও উন্নত করতে ভারত বদ্ধপরিকর।"

 

প্রসঙ্গত, দুই রাষ্ট্রনেতার এমন এক সময় সাক্ষাৎ হয়েছে যখন ভারতীয় পণ্যের উপর ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।

 

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই শুল্ক ভারতের রফতানি খাতে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে।

 

অতীতের সীমান্ত নিয়ে বিরোধের বদলে ভারত ও চীন তাদের সম্পর্ক পুনর্গঠনের উপর জোর দিচ্ছে।

 

এই প্রসঙ্গে 'থিঙ্ক ট্যাঙ্ক চ্যাথাম হাউজ'-এর ড. ক্ষিতিজ বাজপেয়ী বলেছেন, "বর্তমান সময়ে বিশ্বে কী কী পরিবর্তন ঘটছে তার উপর দুই দেশের সম্পর্ক নির্ভর করে।"

Commenti