খেলাপির সংস্কৃতি নেই, তবুও এসএমই’র প্রধান চ্যালেঞ্জ ঋণপ্রাপ্তি

Mga komento · 15 Mga view

বাংলাদেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড হিসেবে খ্যাত ক্ষুদ্র, কুটির ও মাঝারি শিল্প (সিএমএসএমই) খাত কর্মসংস্থান সৃষ্টি?

বাংলাদেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড হিসেবে খ্যাত ক্ষুদ্র, কুটির ও মাঝারি শিল্প (সিএমএসএমই) খাত কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি জিডিপি বা মোট দেশজ উৎপাদনে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। বর্তমানে দেশে প্রায় ১ কোটি ১৮ লাখ সিএমএসএমই রয়েছে, যা জিডিপিতে প্রায় ২৫ শতাংশ অবদান রাখে।

এসএমই খাতের উদ্যোক্তাদের ঋণ খেলাপি হওয়ার সংস্কৃতি তেমন নেই। তবুও এখাতের উদ্যোক্তারা প্রতিনিয়ত অর্থায়ন সংকটে ভুগছেন। প্রধান চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে সহজ শর্তে ঋণ না পাওয়া। এ পরিস্থিতিতে এসএমই খাতের জন্য বিশেষ বরাদ্দ চেয়ে অর্থ উপদেষ্টাকে চিঠি দিয়েছে এসএমই ফাউন্ডেশন। 

খান সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এসএমই উদ্যোক্তারা ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে যৎসামান্য ঋণ পান। আবার সেই ঋণের বিপরীতে উচ্চহারের সুদ গুনতে হচ্ছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে তাদের ক্ষুদ্র ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভর করতে হয়। কিছু ব্যাংক এক্ষেত্রে উদার নীতি অনুসরণ করলেও বেশির ভাগই তাদের অর্থায়ন করতে চায় না। এ খাতের অনেক প্রতিষ্ঠান অনানুষ্ঠানিক হওয়ায় তারা ব্যাংকিং সুবিধা ও সরকারি সহায়তা থেকে বঞ্চিত থাকছে।

তারা জানিয়েছেন, এর আগে কটেজ এবং মাইক্রো ইন্ডাস্ট্রিজকে এসএমই খাতের অন্তর্ভুক্ত করে এ খাতের নতুন নামকরণ করা হয়েছে— ‘কটেজ, মাইক্রো, স্মল অ্যান্ড মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজ (সিএমএসএমই)। এর ফলে অতি ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প যেগুলো একদিন প্রাতিষ্ঠানিক ঋণদান কার্যক্রমের বাইরে ছিল, তারাও প্রাতিষ্ঠানিক ঋণ পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হচ্ছে।

Mga komento