নেপালের আন্দোলনকে বাংলাদেশের সঙ্গে তুলনা, ইন্ডিয়া টুডে’র প্রতিবেদন

코멘트 · 18 견해

দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে গত তিন বছরে ঘটেছে বড় ধরনের পরিবর্তন। শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক সংকট, পাকিস্তানে ইমরান খা?

দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে গত তিন বছরে ঘটেছে বড় ধরনের পরিবর্তন। শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক সংকট, পাকিস্তানে ইমরান খানের পতন থেকে শুরু করে বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তন—সব ক্ষেত্রেই এক পরিচিত দৃশ্য দেখা গেছে গণবিক্ষোভে সরকারের পতন। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হলো নেপাল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিষেধাজ্ঞা জারির পর শুরু হওয়া আন্দোলনে এখন পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছেন কমপক্ষে ২২ জন।

 

প্রথমে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধের প্রতিবাদে মানুষ রাস্তায় নামলেও দ্রুতই আন্দোলন রূপ নেয় দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভে। একপর্যায়ে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলি ও রাষ্ট্রপতি রামচন্দ্র পাওডেল। সূত্র বলছে, অলি দেশ ছেড়ে দুবাই পালানোর পরিকল্পনা করছেন।

 

বিক্ষোভকারীরা ‘কেপি চোর, দেশ ছাড়’ স্লোগান দিতে দিতে রাজধানীতে তাণ্ডব চালায়। অলি, রাষ্ট্রপতি পাওডেল ও মন্ত্রিপরিষদের কয়েকজনের ব্যক্তিগত বাসভবন ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। রুলিং পার্টির এক নেতার মালিকানাধীন কাঠমান্ডুর বিখ্যাত হিলটন হোটেলও আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া যায়।

코멘트