জামায়াতের দলীয় সিদ্ধান্তেই তারা এটি করেছেন। যার মধ্য দিয়ে এই প্রথম জামায়াত সমর্থিত কোনও সংগঠন শহীদ বধ্যভূমি স্মৃতিসৌধে যায়।
এ ঘটনাকে স্বাধীনতাযুদ্ধবিরোধী ভূমিকার বিষয়ে জামায়াতের এত দিনকার দলীয় অবস্থান পরিবর্তনের ইঙ্গিত হিসেবে দেখা হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, ভবিষ্যতে এ ধরনের কার্যক্রম আরও দেখা যেতে পারে, যা এত দিন জামায়াত করেনি।
দলটির দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, স্বাধীনতাযুদ্ধের বিরোধিতার জন্য জামায়াতের দলীয়ভাবে ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাওয়ার প্রশ্নে যে রাজনৈতিক বিতর্ক চলমান রয়েছে, সেটির বিষয়ে নীতিনির্ধারণী নেতারা এখন আগের চেয়ে বেশি মনোযোগী।
এ ব্যাপারেও শিগগিরই ইতিবাচক সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জামায়াতের উচ্চপর্যায়ের একাধিক সূত্রে জানা গেছে।
তবে এর জন্য দলটির শীর্ষ নেতৃত্বসহ সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী পর্ষদ কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা উপযুক্ত প্রেক্ষাপট ও অনুকূল পরিবেশ বিবেচনায় নিচ্ছে।