গোয়েন্দারা তখনও জানতেন না যে, নাৎসি প্রচার বিষয়ক মন্ত্রী জোসেফ গোয়েবলসের প্রেস সেক্রেটারি হাইনজ লরেঞ্জ জাল নথি রাখার দায়ে ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন।
১৯৪৫ সালে হিটলারের মৃত্যুর বিষয়ে যৌথ গোয়েন্দা কমিটির তদন্তকারী কর্মকর্তা যে প্রতিবেদন তৈরি করেছিলেন, তাতে লেখা আছে––যখন প্রহরী লরেঞ্জের কাঁধে হাত রাখেন, তখন তিনি তার কাপড়ের নিচে কিছু কাগজপত্র আছে বলে টের পান।
তার জ্যাকেট থেকে এমন কিছু নথিপত্র পাওয়া যায়, যেগুলো লরেঞ্জের হাতে দিয়ে বার্লিন থেকে বের করে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন অ্যাডলফ হিটলারের ব্যক্তিগত সচিব মার্টিন বোরম্যান।