চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

Mga komento · 13 Mga view

বাংলাদেশের চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমান বন্দরে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান বাহিনীর কয়েকটি সামরিক বিমান ও বেশ কিছু ??

চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবস্থানরত কয়েকটি সামরিক বিমানের ছবি বা ভিডিও শেয়ার করে ফেসবুকে কেউ কেউ লিখছেন, "তিনটা আমেরিকার যুদ্ধ বিমান চট্টগ্রাম এয়ারপোর্টে, তাহলে কি আমেরিকার কাছে দেশ বিক্রি হয়ে গেলো ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য।"

 

অনেকে অভিযোগ করেছেন, ইউএস এয়ারফোর্সের এই অফিসাররা চট্টগ্রামের যে হোটেলে থাকছেন, সেখানকার গেস্ট রেজিস্টার খাতায় নিজেদের নাম বা পরিচয় নথিভুক্ত করা ছাড়াই উঠেছেন।

 

গত ২৪ ঘণ্টায় বিভিন্ন ব্যক্তিগত ও গ্রুপে এরকম অসংখ্য পোস্ট ও ভিডিও শেয়ার করতে, মন্তব্য করতে দেখা গেছে।আসলে ঠিক কী ঘটছে চট্টগ্রামে ইউএস বিমান বাহিনীকে ঘিরে?বাংলাদেশের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর মঙ্গলবার ও বুধবার- দুইদিন দুইটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছে, চট্টগ্রামে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের অংশগ্রহণে সাত দিনব্যাপী " অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩ " যৌথ মহড়া চলছে।

 

অর্থাৎ সে কারণেই ইউএস বিমান বাহিনীর ওই সদস্যরা চট্টগ্রামে অবস্থান করছেন।

 

আইএসপিআর এও জানিয়েছে, এমন মহড়া নতুন কোনো বিষয় নয়। এর আগেও বাংলাদেশের বাহিনীর সাথে যুক্তরাষ্ট্রের বাহিনীর এমন যৌথ মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

অন্যদিকে, ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের ফেসবুক পেইজেও এই যৌথ মহড়ার খবর পোস্ট করা হয়েছে। যৌথ মহড়ার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিও দেয়া হয়েছে গণমাধ্যমে।

 

এতে বলা হয়েছে, প্যাসিফিক অ্যাঞ্জেল মহড়ার মাধ্যমে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা এগিয়ে নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ।

 

এদিকে, চট্টগ্রামের রেডিসন ব্লু হোটেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নথিভুক্ত হওয়া ছাড়াই যুক্তরাষ্ট্রের কিছু অতিথি সেখানে থাকছেন এমন অভিযোগ সত্য নয়।

Mga komento