ইসলাম ও জীবন স্ত্রীর চাকরি ও ইসলামের আলোকে দাম্পত্যের দায়বোধ

نظرات · 55 بازدیدها

নারীকে ঘিরে সভ্যতার গল্পে কত রঙ, কত বৈপরীত্য! কোথাও তিনি নিছক গৃহের আবদ্ধ বন্দিনী, কোথাও বা সভ্যতার ইতিহাস রচয়??

নারীকে ঘিরে সভ্যতার গল্পে কত রঙ, কত বৈপরীত্য! কোথাও তিনি নিছক গৃহের আবদ্ধ বন্দিনী, কোথাও বা সভ্যতার ইতিহাস রচয়িতা। 

Advertisement

ইসলাম আবির্ভূত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই নারীরা পেল এক নতুন মর্যাদা—তারা আর অবহেলিত নন, বরং হয়েছেন সম্মানিত সহচর। 

হযরত খদিজা (রা.)–এর ব্যবসায়িক সাফল্য কিংবা উহুদের প্রান্তরে নুসাইবা বিনতে কাব (রা.)–এর অমর সাহস স্মরণ করিয়ে দেয়, নারী কেবল পর্দার অন্তরালেই নন, বরং সমাজ ও ইতিহাসের সম্মুখভাগেও ছিলেন দীপ্ত। 

তবু ইসলাম নারীর হাতে সব দায়িত্ব চাপিয়ে দেয়নি। কুরআনের আয়াত স্পষ্ট ঘোষণা দেয়  “পুরুষেরা নারীদের দায়িত্বশীল… কারণ তারা তাদের ধন-সম্পদ ব্যয় করে থাকে।” (সূরা নিসা, ৩৪) 

অর্থাৎ সংসারের ভরণপোষণ পুরুষের দায়িত্ব। স্ত্রী যদি কাজ করেন, তা হবে তার ইচ্ছায়; তার উপার্জন তার নিজের। সংসার চালানো তার কর্তব্য নয়, তার কাঁধে বোঝা চাপিয়ে দেওয়ার অধিকার কারও নেই। 

কিন্তু বাস্তবতা কত ভিন্ন! বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সাম্প্রতিক জরিপ জানায়, শ্রমশক্তির এক-তৃতীয়াংশ নারী। তারা স্কুল-কলেজ, ব্যাংক-বীমা, হাসপাতাল কিংবা শিল্প-কারখানায় সমানতালে অবদান রাখছেন। 

 

আরও পড়ুন

نظرات