আমাদের শিক্ষার্থীরা যেভাবে ওষুধশিল্পের রূপান্তর ঘটিয়েছে

Comentários · 8 Visualizações

আমি যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফার্মেসি পড়তে ভর্তি হই, তখনো কল্পনা করিনি যে আমাদের এই খাত এত বড় রূপান্তরের মধ্য দ

আমি যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফার্মেসি পড়তে ভর্তি হই, তখনো কল্পনা করিনি যে আমাদের এই খাত এত বড় রূপান্তরের মধ্য দিয়ে যাবে। ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠিত ফার্মেসি বিভাগ আজ এমন সব স্নাতক তৈরি করেছে, যারা দেশি ও বিশ্বের নামী ওষুধ কোম্পানি, নিয়ন্ত্রক সংস্থা, গবেষণা প্রতিষ্ঠান এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে অসামান্য অবদান রাখছে।

 

একজন শিক্ষক ও ডিন হিসেবে আমার গর্ব হয় যখন দেখি শত শত শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে গেছে বা দেশে থেকে বাংলাদেশের ওষুধশিল্পকে এক বৈশ্বিক শক্তিতে রূপান্তর করেছে। বর্তমানে হাজারো দক্ষ জনগোষ্ঠী তৈরি, গবেষণা ও উন্নয়ন, গুণগত মান নিয়ন্ত্রণ এবং বিপণনে কাজ করছে, যা জাতীয় অগ্রগতির চালিকা শক্তি হয়ে উঠেছে।

 

আমার কর্মজীবনে আমি এক অভূতপূর্ব বৈশ্বিক পরিবর্তনের সাক্ষী হয়েছি। বহু দশক ধরে ওষুধের মূল ভরসা ছিল ছোট আণবিক রাসায়নিক উপাদান। বাংলাদেশ এই খাতে দক্ষতা অর্জন করেছে-জেনেরিক ওষুধে আত্মনির্ভর হয়েছে এবং দেশীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে সাশ্রয়ী দামে ওষুধ সরবরাহ নিশ্চিত করেছে। কিন্তু একবিংশ শতাব্দী নতুন এক বিপ্লব নিয়ে এসেছে— বায়োলজিকস।

Comentários