ফেসবুকে সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী ৬২ জন, টিআইবির দাবি ‘সঠিক নয়’

Mga komento · 41 Mga view

টিআইবি ভুলভাবে দাবি করেছে যে, প্রতিনিধি দলে সদস্য সংখ্যা ১০০ জনের বেশি। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে সংখ্যাটি ৬২, যা গত

টিআইবি ভুলভাবে দাবি করেছে যে, প্রতিনিধি দলে সদস্য সংখ্যা ১০০ জনের বেশি। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে সংখ্যাটি ৬২, যা গত বছরের ৫৭ জনের চেয়ে সামান্য বেশি বলে দাবি করেছেন প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ।

Advertisement

শুক্রবার (২৬) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।

ফয়েজ আহম্মদ লিখেছেন, গত বছরের পরিসংখ্যানে প্রধান উপদেষ্টার আমন্ত্রণে সফরসঙ্গী হিসেবে ছয়জন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ অন্তর্ভুক্ত ছিলেন না। এই বছরের প্রতিনিধি দলের প্রায় এক-তৃতীয়াংশই নিরাপত্তা কর্মী, যারা প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস-সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নিয়োজিত রয়েছে। আওয়ামী লীগ সমর্থকদের কাছ থেকে ক্রমাগত হুমকির প্রেক্ষাপটে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিরাপত্তা নিশ্চিতে লোকবল কিছুটা বাড়ানো হলেও তা পর্যাপ্ত নয়, সুরক্ষা প্রদানের জন্য অনেক নিরাপত্তা কর্মকর্তা দৈনিক ১৬ ঘণ্টার শিফটে কাজ করছেন।

তিনি পোস্টে লেখেন, এই বছরের প্রতিনিধি দলের প্রায় এক-তৃতীয়াংশই নিরাপত্তা কর্মী, যারা প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস-সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নিয়োজিত রয়েছে। আওয়ামী লীগ সমর্থকদের কাছ থেকে ক্রমাগত হুমকির প্রেক্ষাপটে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিরাপত্তা নিশ্চিতে লোকবল কিছুটা বাড়ানো হলেও তা পর্যাপ্ত নয়, সুরক্ষা প্রদানের জন্য অনেক নিরাপত্তা কর্মকর্তা দৈনিক ১৬ ঘণ্টার শিফটে কাজ করছেন।

তিনি আরও লেখেন, টিআইবির সাম্প্রতিক বিবৃতি, দুঃখজনকভাবে যা ভুল তথ্যের ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে। এর বিপরীতে আমাদের স্পষ্ট বক্তব্য হলো, ৮০তম জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলে সদস্য সংখ্যা শেখ হাসিনা আমলের তুলনায় কম তো বটেই, বরং অনেক বেশি লক্ষ্যনির্ভর ও পরিশ্রমীও। টিআইবি একটি মর্যাদাপূর্ণ নাগরিক সমাজের সংগঠন, যা স্বচ্ছতার পক্ষে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসছে। তাই এটি অত্যন্ত হতাশাজনক যে, তারা তথ্য যাচাই না করেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের একটি পোস্টের ভিত্তিতে বিবৃতি জারি করেছে।

Mga komento