প্রিলিমিনারি পেরোনো মানেই অর্ধেক যুদ্ধ জয়?
৪৫তম বিসিএসে প্রিলিমিনারি দিয়েছিলেন ২ লাখ ৬৮ হাজার প্রার্থী, উত্তীর্ণ হয়েছিলেন মাত্র ১২ হাজার ৭৮৯ জন। ৪৭তম বিসিএসে উত্তীর্ণের সংখ্যা আরও কম—১০ হাজার ৬৪৪। এই সংখ্যাগুলোই বলে দিচ্ছে, প্রিলিমিনারি অতিক্রম করা সহজ নয়। তবে এখানেই থেমে গেলে হবে না। লিখিত পরীক্ষায় অনেকেই টিকতে পারেন না। কারণ, এই পর্যায়ের জন্য আলাদা প্রস্তুতি দরকার।
আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা কী বলে
যুক্তরাষ্ট্রে ফেডারেল অফিসার নিয়োগে প্রাথমিক বাছাইয়ের পর প্রার্থীরা লিখিত মূল্যায়নে অংশ নেন। সেখানে শুধু তথ্য জানা নয়, বিশ্লেষণী দক্ষতা ও লিখনক্ষমতার ওপর জোর দেওয়া হয়। ইউরোপে, বিশেষ করে ইইউ নিয়োগ পরীক্ষায়। প্রিলিমিনারি পেরোনো প্রার্থীরা অল্প সময়ের মধ্যে নিবিড় প্রস্তুতি শুরু করুন—মক টেস্ট, সময় ব্যবস্থাপনা ও লিখনচর্চাকে গুরুত্ব দিয়ে।
এই অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, প্রিলিমিনারির পরের সময়টুকু কীভাবে কাজে লাগাবেন, তার ওপরই নির্ভর করছে লিখিত পরীক্ষার সাফল্য।