আফ্রিদির চোখে স্লেজিং, বল টেম্পারিং এবং পাকিস্তানের সেরা ১১

Comentarios · 47 Puntos de vista

ফলো করুন
আফ্রিদির চোখে স্লেজিং, বল টেম্পারিং এবং পাকিস্তানের সেরা ১১
সাহিবজাদা মোহাম্মদ শহীদ খান আফ্রিদি;

ফলো করুন

 

সাহিবজাদা মোহাম্মদ শহীদ খান আফ্রিদি; শুধু শহীদ আফ্রিদি নামেই পরিচয়। পাকিস্তানের সাবেক অধিনায়ক, সংক্ষিপ্ত সংস্করণে সেরা অলরাউন্ডারদেরও একজন। কিন্তু এই পরিচয় ছাপিয়ে আফ্রিদি মানে সুদর্শন এক তরুণ, গ্যালারিতে যাঁর জন্য ‘ম্যারি মি…’ প্ল্যাকার্ড আর মাঠে তাঁর চার-ছক্কার বৃষ্টিও। বল পেটানোর মতাদর্শে খুব কড়া বিশ্বাস বলেই যেকোনো জায়গা থেকে ম্যাচ ঘুরিয়ে দিতে পারতেন, হয়ে উঠেছিলেন ‘গেম চেঞ্জার’। ২০১৯ সালে প্রকাশিত আফ্রিদির আত্মজীবনীর নামও সেটাই—গেম চেঞ্জার। যেখানে একটা অধ্যায়ে আফ্রিদি লিখেছেন মাঠে তাঁর স্লেজিংও বল টেম্পারিং নিয়ে। বেছে নিয়েছেন তাঁর চোখে পাকিস্তানের সর্বকালের সেরা একাদশও

কী লিখেছেন আফ্রিদি

জীবনে অনেক কিছু নিয়ে অনেক ঝামেলায় জড়িয়েছি। নানা কারণে জরিমানা গুনতে হয়েছে। কিন্তু স্লেজিংয়ের জন্য জরিমানা বা শাস্তি পেয়ে কখনো আফসোস হয়নি।

ক্রিকেটের সৌন্দর্যই তো আগ্রাসন। মুখে মুখে ঝগড়া, স্লেজিং, প্রতিপক্ষকে একটু খোঁচা দেওয়া—এগুলো ভদ্রলোকের আচরণ নয় ঠিকই, কিন্তু এসব না থাকলে খেলাটা যে কত পানসে হয়ে যেত! দর্শকেরাও পছন্দ করে এসব। তবে স্লেজিংটা মাঠের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকা উচিত। মাঠের বাইরে স্লেজিং? একেবারেই না। এটা অস্বাস্থ্যকর।

 

আমি নিজেকে কখনো স্লেজিংয়ের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর ভাবিনি। তবে যখন বয়স কম ছিল, এটা আরও বেশি উপভোগ করতাম। এখন অবশ্য একটু শান্ত হয়েছি, বিষয়টা অন্যভাবে দেখি। তবে পাকিস্তান দলে এখন যে নতুন খেলোয়াড়েরা এসেছে, তারা সবাই এর দারুণ ভক্ত। একজন সিনিয়র বা সাবেক সতীর্থ হিসেবে আমার দায়িত্ব—তাদের শেখানো, কীভাবে সীমার মধ্য থেকে স্লেজিং করতে হয়। যেন আম্পায়ার বা রেফারির নজরে না পড়ে, আবার প্রতিপক্ষের মাথাও গরম হয়ে যায়।

Comentarios