বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ঝিনাইদহ সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগকালে তিনি এসব কথা বলেন।
রাশেদ খান বলেন, “জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের একটি ঐতিহাসিক সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে তরুণ নেতৃবৃন্দকে সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে হবে। আত্মমর্যাদাশীল ও স্বনির্ভর বাংলাদেশ গঠনের বার্তা জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। মানুষের ভোটাধিকার ও মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হলে তাদের কথা শোনার প্রয়োজন আছে।”
তিনি আরও বলেন, “গণঅধিকার পরিষদের তরুণ নেতারা এখন মানুষের ঘরে ঘরে গিয়ে তাদের কথা শুনছে। জনগণের দুঃখ-কষ্ট, আশা-আকাঙ্ক্ষার কথা জানার চেষ্টা করছি আমরা। আমাদের নীতি, আদর্শ ও লক্ষ্য জনগণের সামনে তুলে ধরছি। মানুষ এখন তরুণ নেতৃত্বে আস্থা রাখতে চায়। বিগত ১৬ বছরে জনগণের চাওয়া-পাওয়ার প্রতিফলন ঘটেনি। যারা জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছি, আমরা সবাই মিলে জনআকাঙ্ক্ষার ভিত্তিতে রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করব— ইনশাআল্লাহ।”
গণসংযোগ চলাকালে তিনি সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় সাধারণ মানুষের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। এ সময় জেলা গণঅধিকার পরিষদের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন