গত ১৮ মাসে বাংলাদেশে ঢুকেছে দেড় লাখ রোহিঙ্গা। সীমান্তে প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে আরও ৫০ হাজার অর্থাৎ অর্ধলাখ। এদিকে জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) থেকে কক্সবাজার উখিয়া ও টেকনাফের আশ্রয়শিবিরে অবস্থানরত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মাথাপিছু মাসিক খাদ্যসহায়তা ১২ মার্কিন ডলার এবং নোয়াখালীর ভাসানচর আশ্রয়শিবিরে রোহিঙ্গাদের জন্য ১৩ ডলার করে বরাদ্দ রাখা হয়েছে, যা ৩১ আগস্ট পর্যন্ত বহাল থাকবে। ১ সেপ্টেম্বর থেকে বরাদ্দ নতুন করে নির্ধারণ করার কথা রয়েছে। ফলে এই বরাদ্দ যাতে না কমে সেই চেষ্টাও চলছে। এমন পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানের পথ খুঁজছে সরকার।
جستجو کردن
پست های محبوب