বিমানবন্দরের মুখপাত্র রিনজি শেরপা বিবিসিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ওপর নিষেধাজ্ঞা এবং ব্যাপক দুর্নীতি বন্ধে সরকারের ব্যর্থতার প্রতিবাদে দেশটির জেন জিদের ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে দেশটির প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি মঙ্গলবার পদত্যাগ করেন।
কিন্তু তার পদত্যাগের পরও দেশব্যাপী বিক্ষোভ এবং অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ব্যাপক ধোঁয়ার সৃষ্টি হলে গতকাল ত্রিভূবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বন্ধ করে দেয়া হয়।
ফলে নিরাপত্তার স্বার্থে অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক রুটে সব ধরণের বিমান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।